Saturday, August 15, 2015

কি রেখে যাচ্ছি পৃথিবীতে --কখনো ভেবেছেন কি???

আমার এই ব্লগের  লক্ষ্য  ও উদ্দেশ্য  মানুষের মধ্য গণসচেতনতা সৃষ্টি করা  । জানি কাজটি হয়ত এত সোজা না ,তবে চেষ্টা থাকবে স্বপ্ন  নিয়ে এগিয়ে যাব যে স্বপ্ন দেখেছিলাম খুব ছোট থেকে  এ দেশ হবে পৃথিবীর পরাক্রমসালি দেশের একটি। আমি যে সপ্ন্ টার কথা লিখছি তা হয়ত দেশের ৯৯%  মানুষ্ দেখে কিন্তু সবাই আবার আমার মতই ভাবে আমাদের হাত পা বাধা আমরা চাইলেও কিছু করতে পারব না।
এ কথা যখন লিখছিলাম তখন আমেরিকার একটি রেডিওতে বিজ্ঞাপন শুনতে পেলাম যার শেষ লাইন হল ' Do not throw garbaze anywhere. help us to recycle it and make america healthy for living'. আমেরিকার মত দেশে যদি রেডিও তে এমন এড চলতে পারে তবে আমাদের দেশে কেন গণসচেতনতামূলক এ এড চলতে পারে না। এখন কি মনে হচ্হে না আসলে আমাদের অনেক কিছুই করার আছে যা আমরা কখনো অনুভবই করি না। হয়ত এই অনুভুতি হওয়ার আগে ই অনেকে এই ধরিত্রী ছেড়ে মহান আল্লাহ তালার কাছে পৌছে যান ,জানি না  ওপরে এই অনুভতিহীনতার কি শাস্তি বরাদ্দ আছে তবে শাস্তি যে আছে এতে আমার কেন বোধ করি কারোই সন্দেহ থাকার কোনো অবকাশ নাই।
পর সমচার এই যে,আমরা যে জাতি  হিসবে খুব একটা উন্নত না তাতে কোনো সন্দেহ নাই, তাই অন্যের ভলো হবে তা হয়ত আমরা চিন্তা করি না কিন্তু নিজের ভালোটাও যদি আমরা সঠিক ভাবে চিন্তা করতাম তা হলে হয়ত আমরা উন্নত দেশের একটি হতাম। যেমন আমরা সুযোগ পেলেই আয়কর ফাকি দেই কিন্ত কখনো ভাবি না এই  আয়কর আবার আপনার আর আমার কাছেই ফিরে আসবে? অনেকে হয়ত ভাবছেন এসব নীতিবাক্য আমাদের দেশে প্রযোজ্য নও,কারণ যে দেশে এনবিআর আর   সিটি কর্পোরেসন কর্মকর্তা এবং কর্মচারীরা এই রাজস্বের  একটা অংশ নিয়ে দেশের এক বিরাট অংশের ক্ষতি করে ফেলে,সেই কর্মকর্তা বা  কর্মচারী হয়ত সামান্য লাভবান হয় তবে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে যিনি ঘুষ দিচ্ছেন তিনি ক্ষতিগ্রস্থ হন সবচেয়ে বেশি কারণ তিনি যে ঘুষ দিচ্ছেন তা হয়ত তার সেই রাজস্বের সমান না হলেও খুব ই কাছাকাছি আর তাও আবার এই ঘুষগুলো শুনেছি চেইন বিক্রিয়ার মত শুরু হয়  মৃত্যু দিয়ে শেষ হলেও বংশগতিবিদ্যা দিয়ে হাজার বছর বেচে থাকে। মকবুল বুড়োর জায়গায়  মনতু এরপর মনতুর ছেলে এসে হাজার বছরে  ধরে আবুলের মত ঘুসখোরদের লালনপালন করে দেশের দুর্গতির কান্ডারী হয়ে থাকছে। আবার সেই অসৎ কর্মকর্তা বা  কর্মচারীরা দুদুক বা  মন্ত্রীদের ঘুষ দিয়ে দেশের সব জায়গায় সাম্যবস্থা বজায় রাখে। অর্থাৎ  একজন পিওন থেকে শুরু করে উচ্চশিক্ষিত  সচিব বা মন্ত্রী পর্যন্ত আমরা সবাই আজ দুর্নীতিগ্রস্থ। এমন দেশে উন্নয়ন কি আদৌ সম্ভব ?????????
প্রতিদিন রাস্তায় বের হলে নানা অনিয়ম আর বিশৃঙ্খলা কেমন যেন আমার মানব মনকে বিষিয়ে তোলে, মনে হয় আমরা চাইলেই এই সামান্য বিশৃঙ্খলতা  অতিক্রম করে একটা সুশ্রী জাতি হতে পারি।তবে আমার  মনে হয় আমরা যে যার অবস্থানে একটা আইন বানিয়ে নি যার ফলে রাস্তায় নামলে দেখতে পাই আইন ভাঙ্গার একটি চমতকার প্রতিযোগিতা। মজার ব্যাপার হলো আমাদের  জায়গা পরিবর্তনের  সাথে কেমন যেন  চরিত্র ও পরিবর্তন হয়ে যায়। রাস্তায় আমাদের বাসের যাত্রীদের একটা সাধারণ অভ্যাস হলো অজস্র বকাবকি করা, মজার ব্যাপার হলো, সে দিন একজন বাস চালককে সাধারণ যাত্রীর আসনে  দেখে আমি অবাক না হয়ে পারলাম না কারণ তিনি নিজেও সমানে বর্তমান চালককে বকাবকি করে যাচ্ছেন অনুর্গল ভাসায়  দিধাহীন চিত্তে। ছোট একটা উদহারণ দিলাম এই চরিত্র আমাদের সমাজ ও রাষ্ট্র জীবনে খুবই সাধারন ঘটনা। সরকার দলে থাকলে আমরা ভুলে যাই বিরোধী দলে থাকাকালীন সময় তার অবস্থান ??আর বিরোধী দলে থাকাকালীন ও খুব একটা উন্নত থাকি না। তাই রাজনীতি থেকে খুব একটা উন্নতি করতে পারব না তা শুধু  আমি কেন  জনতার মঞ্চে দাড়ানো রাজনীতিবিদ ছাড়া সবাই এমন কি একটা শিশু বাচ্চাও বোঝে। শিশুর কথা বলতে সাবেক সচিব সা'দত হোসেইন-এর কিছুদিন আগে প্রকাশিত একটা কলামের কথা মনে পড়ে   গেল, তার মতে  আমরা মাত্র নিম্নমধ্যবিত্ত দেশের তালিকায় নিজেদের নাম লিখিয়েছি  আর মধ্যবিত্ত হতে আজ ঢের  দেরী (২০৩০ সালে হয়ত মাথাপিছু আয় ৪০০০$) তাও যদি এই হারে প্রবৃধি থাকে ,তার মতে  এটা অসম্ভব  কিছু না  কারণ বাংলাদেশের বর্তমানে বাজার অর্থনীতি বা কৃষি বা প্রাইভেট সেক্টরের যে অবস্থা তাতে  একজন শিশু বা আনাড়ি কাউকেও যদি এখন ক্ষমতায় দেওয়া হয় তবে সেও হয়ত এই প্রবৃধি রাখতে পারবে। যাই হোক আমার আলোচনার বিষয়বস্তু আসলে রাজনীতি নয় কারণ  রাজনীতি আমার কাছে সবসময় অদ্ভুত কোনো মানুষখেকো সমাজের উপদান বলে মনে হয় তাই সে  অদ্ভুত  বস্তু দিয়ে দেশের উন্নয়ন করা সম্ভব  বলে আমার আদৌ  মনে হই নি বা সামনে হবে বলেও মনে হয় না,  তাই ও বিষয় নিয়ে কথা না বলাটাই যৌক্তিক মনে করছি। তারা চাইলেও কোনো পরিবর্তন আসবে না যদি আমরা প্রত্যেকে পরিবর্তন না হই। আইন মেনে না চলার যে বদভ্যাস  আমাদের হয়েছে তা কারো পক্ষেই বোধ করি পরিবর্তন করা সম্ভব নয়।  উদাহরণসরূপ আমাদের দেশে আইন আছে রাস্তা পারাপারের সময় ওভারব্রীজ ব্যবহারের কিন্তু যে আইনটি না মানার ব্যাধি আমি শিক্ষিত লোকের মাঝেই সবচেয়ে বেশি দেখেছি। আমরা শুধু অর্থনৌতিক ভাবে মিডল ক্লাস হতে চাই না কাজে কর্মেও হতে চাই, না হলে ছোট বেলা থেকে বইয়ের বোঝা কাধে নেয়ার সুফল কিছুই আসবে  না বরং কুফল আসবে বহগুন বেশি। আসলে আমাদের শিক্ষার পদ্ধতিটি অতি অদ্ভুত কারণ এতে পুস্তকের জ্ঞানটুকু গলাধকরণের মাধ্যম মস্তিস্কে গিয়ে নিউরোসিস্টেমের আদেশ মোতাবেক হরমন সাহেবেরা কলমের আগায় পৌছাতে সমর্থ হলেও বিবেকসহ বাকি অঙ্গ প্রত্যঙ্গে পৌছানোর যে গুরুদায়িত্ব তাকে দেয়া হয়েছিল তার কথা সে(নিউরোসিস্টেম) বেমালুম ভুলে যায়, তাই বিবেকের অভাব আমাদের বাকি অঙ্গপ্রতঙ্গে স্পষ্ট  প্রতিভাত হয়।

   যাইহোক হাজারো সমস্যা হয়ত আমাদের আছে তবে এমন নয় যে  আমাদের গর্ভ করার কিছু নাই, তাও আছে কিন্তু কেন যেন  আমরা পুরো জাতি বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের মত  ক্লিক করতে পারছি না। তাই আমার ব্লগের নয় বোধ করি ১৬ কোটি মানুষের ই উদ্দেশ্য হওয়া উচিত।

                      ব্যক্তি --পরিবার -- সমাজ ---গ্রাম --দেশ 

যে ভাবেই আপনি ব্যাখ্যা  করেন পৃথিবীতে এ কাজটি করার  চেষ্টাটুকুও যদি না করতে পারি তাহলে সেই অনুভতিহীন মানুষের মত আপনি আর আমিও হয়ত বিদায় নিবো।

        কিন্তু একবার ভেবে  দেখুন এই পৃথিবীতে আমাদের আসার উদ্দেশ্য কি???? 

Online Earning

স্বাগতম  আপনাদের সবাইকে আমার এই সামাজিক দায়বদ্ধতা নামক ব্লগে। সামাজিক দায়বদ্ধতা হলো সমাজে শান্তির পথ সুগম করা আর তা তখনই  মিলবে যখন আমাদের সমাজে অর্থনৈতিক মুক্তি আসবে, আর তা আমরা তখন ই  পাব যখন সমাজে প্রতিটা ব্যক্তি   স্বনির্ভর হবে। আর আমাদের মত দেশে পড়াশুনা করা আবার ভালো চাকরি পাওয়াটা খুব একটা সহজ কাজ নয় । তাই স্বনির্ভর হওয়া ততটা কঠিন যতটা কঠিন কচু পাতার উপরিপৃষ্ঠে পানি থাকাটা, কিন্তু আমরা প্রত্যেকে যদি স্বনির্ভর না হতে পারি তাহলে সমাজে পরিবর্তন আসবে না,সমাজে পরিবর্তন না এলে শহরে/গ্রামে  পরিবর্তন আসবে না সর্বশেষে দেশে পরিবর্তন আসবে না। আমরা সবাই যদি ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র চেষ্টার দ্বারা আমাদের দেশের ইকোনমিকে এগিয়ে নিতে না পারি তাহলে দেশ এগোবে না,নিজেকে  গুরত্বহীন মনে হবে সবসময়।যাই হোক মূলকথায় আসা যাক, চাকরি না পেলেই সব গেল, চাকরি পেলেই সব অর্জন হয়ে গেল তা ভাবার কোনো কারণ নাই। আমি মনে করি চাকরি কোনো মানুষ্ খুব আনন্দ নিয়ে করে তা নয়, তাই চাকরি না পেলে তার পিছনে হন্যে হয়ে ঘুরতে হবে তা খুব একটা জরুরি না ( তবে আমাদের এই দুর্বল সমাজে পারলে একটা চাকরির ব্যবস্থা করে ফেলাটা উত্তম ),যাই হোক চাকরি করে টাকা আয় করবেন কিন্তু মনে শান্তি থাকবে না। তাই জবের প্রতি জোর দেয়ার পাশাপাশি প্রযুক্তি সম্পর্কে সামান্য জ্ঞান রাখলে আর চেষ্টা করলে খুব সহজে (???) চাইলে জব করে যত আয় করবেন তার থেকে বেশি আয় করতে পারবেন।

আজ আপনাদের সাথে অনলাইন-এ আয় করে স্বাবলম্বী হওয়ার পথপরিক্রমা নিয়ে কিছু কথা বলব -আসা করি আমল করবেন এবং নিজেক এগিয়ে নিয়ে যাবেন :

Online-এ আয় করতে হলে খুব বেশি জ্ঞানী হতে হবে তা নয় তবে ধোর্য থাকাটা খুব   জরুরি কারণ একদিনে আপনি হয়ত সফল হবেন না  ৫-১০ দিনেও হবেন না কিন্তু চেষ্টা করে যান সফলতা আসবেই কারণ প্রেক্ষাপটের অনেক পরিবর্তন আসছে গ্রামেও এখন মোটামোটি হাই স্পিড ইন্টারনেট আছে যা একসময় অনেক বিরল ছিল,তবে প্রতিযোগিতাও বাড়ছে। তাই দেরী করাটা খুব একটা বুদ্ধিমানের কাজ হবে না।

যাই হোক মূলকথায় আসি আমার  এখনকার ব্লগটা Begainner এর জন্য , জ্ঞানী  লোকজন বেশি মনোযোগ না দিলেও চলবে। যাইহোক  দেরী নাকরে শুরু করা যাক ;

Online-এ আয়ের সব চাইতে ভালো রাস্তা হলো কিছু কাজ শিখা যা নিচে দিলাম

1)Web-Design

2)Web-Development

3)Graphics Design

মূলত এই তিনটি কাজ শিখে আপনি O-Desk(Up-work),Freelance, Elance,worrior Forum( শব্দ গুলো নতুন হলে  গুগলে সার্চ দিয়ে দেখবেন ,actually এই সাইট গুলে অনলাইন-এ নানারকম কাজ offer করে থাকে ) যেখানেই  কাজ শুরু করেন না কেন আপনি সফল হবেন নিশ্চিত আপনি একসময় হয়ত আপনার আয় হবে ১০০$.২০০$.........৩০০০$ তাও শেষ নয়। তাই  O-Desk(Up-work),Freelance, Elance,worrior Forum এই সাইট গুলোতে একাউন্ট খোলার আগে ওপারের কাজ গুলা শিখে নেন।কিন্তু কিভাবে  শিখবেন ,কোথা থেকে শুরু করবেন ,এ চিন্তা করে করে সময় পার হয়ে  যায় কিন্তু আর আয় করা হয় না। তাই আপনাদের জন্য চত্ব একটা guideline তৈরী করলাম। আপনার কাজ  হলো আপনি নিচের কাজ গুলো সিরিয়ালি শিখে নিন-

1)HTML(HTML5)

2)CSS(CSS3)

3)Java Script

4)Php

5)My SQL

6)Photoshop

মোটামোটি 1,2,3,6 no. পর্যন্ত শিখে কাজে নেমে পড়তে পারেন O-Desk(Up-work) দিয়ে। কাজগুলা শিখার জন্য কারো দারস্থ হওয়ার দরকর নাই। ইউটিউব -এ হাজার হাজার বাংলা টিউটোরিয়াল পাবেন ডাউনলোড করবেন আর শিখবেন। তাও সমস্যা হলে আমাক জানাবেন আমি সব এখানে আপলোড করে দিব। এছাড়া  O-Desk(Up-work) প্রোফাইল ১০০% করাসহ সব কাজে আমি আপনাদের হেল্প করতে প্রস্তুত আমার জ্ঞানের সীমার মধ্যে। হয়ত খুব ভালো ভাবে কাজ গুলা শিখতে আপনার ৩মাস লাগবে যদিও সময়টা আপেক্ষিক ব্যপার । আপনার ইচ্ছার উপর সময় নির্ভরশীল। আশা  করি আপনারা আমার  উপরেরে পরামর্শ গুলো মেনে চলবেন।

এখন এই ৩ মাস  সময়ের  মধ্যে যেন আপনি বিরক্ত হয়ে না পারেন তার জন্য একটা সর্টকার্ট আয়ের  পথ বলে দিব। আর তা হলো PTC OR  PPC site যাই বলেন কেন ??

এই সাইট গুলো থেকে আয় করা খুব সোজা,শুধুমাত্র এক একটা AD-এ ক্লিক করবেন আর আপনার একাউন্ট কারেন্সী যুক্ত হতে থাকবে। তবে সাবধান কারণ অনলাইন -এ প্রচলিত  PTC OR  PPC site-গুলার মধ্যে ৯৫% হলো fake,যেখানে আপনি হয়ত কষ্ট করবেন কিন্তু ডলার গুলা আর আপনর হবে না। তাই আপনাদের সামনে  আমি আপাতত ২তা  PTC OR  PPC site সম্পর্কে বলব যারা বাজারে ৬ বছর ধরে আছে এবং নিয়মিত পেমেন্ট দিয়ে যাচ্ছে ,সাইট ২টি হলো -

1)Neubox

2)Clixsence

সাইট ২টির কার্যক্রম অনেকটা একইরকম,Neubox-এর ক্ষেত্রে -প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে তাদের সাইট কিছু  AD-আসবে ,আপনার কাজ হল ঐ  AD-গুলা নিউ ট্যাব-এ ওপেন হলে Cloze শব্দটি না আসা পর্যন্ত দেখা,Cloze শব্দটি আসা মাত্র ক্লোজ করে দিয়ে আগের ট্যাব-এ গিয়ে নতুন আরেকটা AD-দেখা। আর Clixsence নতুন ট্যাব -এ ফার্স্ট কোনটি বিড়াল তা সিলেক্ট করে নূনতম সময় পার হবার পর ট্যাব বন্ধ করে আরো একটি AD দেখতে হবে। আয় অতি সামান্য ১০-১৫ দিন পর্যন্ত আপনার আয় হবে অতি সামান্য।সেটাকে প্রস্তুতির সময় ভেবে প্রতিদিন AD গুলা দেখাতে হবে আপনার দায়িত্ব।১০-১৫ দিন কাজ করার পর আপনি Rented Referrals এবং Direct referrals কিনতে পারবেন যা দিয়ে আপনার আয় দিন দিন বেড়ে যাবে তাছাড়া আপনি পাবেন ছোট ছোট কাজ করা সুযোগ (যার একটা কাজের জন্য আপনি ২সেন্ট থেকে সুরু করে ২ডলার পর্যন্ত পেতে পারেন ).........এভাবে এ সাইট গুলা থেকে আপনি হয়ত ৪০০-৫০০$ পর্যন্ত আয় করতে পারবেন।

পেমেন্টর বেপার নিয়ে দুশ্চিন্তার কোনো কারণ নাই। payza (www.payza.com )-এ একটি একাউন্ট খুলে নিবেন ,আপনার ব্যাঙ্ক একাউন্ট টি সেখানে যুক্ত করে দিবেন, আপনার আয়কৃত ডলার payza তে payout নিবেন এবং payza র ডলার আপনার ব্যাঙ্ক একাউন্ট ট্রান্সফার দিবেন,তা টাকা হয়ে আপনার ব্যাঙ্ক একাউন্ট এ জমা হয়ে যাবে।তাহলে  আর দেরী করবেন না নিচের ২টি লিংক থেকে  সাইট ৩ টি তে Register আজ হতেই আয়ের পথ বেছে নিন --

১)Register to Neobux


২)Rgister to Clixsence

 

৩)Register to Clicknbux

**** কেউ একই কম্পিউটার দিয়ে একই সাইট  থেকে একের অধিক একাউন্ট খুলবেন না এতে একই IP Address ব্যবহারকারী ২ টি একাউন্টই ব্লক করে দিবে ঐ সাইট  এবং কেউ কোনো কোম্পানি বা ব্যাঙ্ক বা অন্য কোনো প্রতিষ্ঠান থেকে এ সাইট গুলাতে প্রবেশ না করাটা উত্তম কারণ প্রতিষ্ঠান গুলা গ্লোবালি একই IP Address ব্যবহার করে থাকে।

বিদায় বলব না আপনাদের যেকোনো প্রয়োজনে আমি যদি সাহায্য  করতে পারি, ভালো লাগবে। যোগাযোগ করবেন।


Monday, August 3, 2015

সুমন গ্রেপ্তার, ‘বেবি অব নাজমা’ ভালোর দিকে

মাগুরায় ছাত্রলীগের দুই পক্ষের সংঘর্ষ চলাকালে মা ও মায়ের পেটে থাকা শিশু গুলিবিদ্ধ হওয়ার মামলার মূল আসামি জেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি সেন সুমন ও অপর আসামি নজরুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ রোববার রাজধানী থেকে সেন সুমনকে র‍্যাব ও মাগুরা থেকে ১৩ নম্বর আসামি নজরুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করে মাগুরার গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।
এদিকে মায়ের পেটে গুলিবিদ্ধ শিশু ‘বেবি অব নাজমা’র খাওয়াদাওয়ার পরিমাণ একটু একটু করে বাড়ছে বলে চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন। সে ও তার মা নাজমা বেগম দুজনেই ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পৃথক ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন।
র‍্যাব দাবি করেছে, আজ সন্ধ্যায় রাজধানীর কল্যাণপুর থেকে সেন সুমনকে গ্রেপ্তার করা হয়। তবে এর আগে আজ দুপুর থেকেই তাঁকে গ্রেপ্তারের কথা শোনা যাচ্ছিল। বিকেলে মাগুরা জেলা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আলী হোসেন ওরফে মুক্তা বলেন, ঢাকার কল্যাণপুরে বন্ধুর বাসা থেকে সেন সুমনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
তবে বিকেল পর্যন্ত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সেন সুমনকে গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেনি। সন্ধ্যায় র‍্যাব সদর দপ্তর থেকে তাঁকে গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়। র‍্যাবের গোয়েন্দা শাখার প্রধান লেফটেন্যান্ট কর্নেল আবুল কালাম আজাদ পরে প্রথম আলোকে বলেন, সন্ধ্যায় র‍্যাব-৪ কল্যাণপুর থেকে সেন সুমনকে গ্রেপ্তার করেছে।
এদিকে এ মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও মাগুরা জেলা ডিবি পুলিশের পরিদর্শক ইমাউল হক প্রথম আলোকে বলেন, সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টার দিকে মাগুরার শ্রীপুর উপজেলার ওয়াপদা এলাকায় ঢাকা থেকে খুলনাগামী একটি বাস থেকে নজরুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করা হয়।
এ নিয়ে এই মামলার এজাহারভুক্ত ১৬ জন আসামির মধ্যে চারজনকে গ্রেপ্তার করা হলো। এর আগে জেলা ডিবি পুলিশ এ মামলার ৫ নম্বর আসামি মো. সুমন ও ১৪ নম্বর আসামি সোবহানকে গ্রেপ্তার করেছিল।
শিশুটির অবস্থা ‘ভালোর দিকে’
বেবি অব নাজমার অবস্থা ‘ভালোর দিকে’ বলে জানিয়েছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজের চিকিৎসকেরা। শিশু সার্জারি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক কানিজ শিউলি প্রথম আলো কে বলেন, ‘শিশুটির অবস্থা ভালোর দিকে। তার খাওয়া-দাওয়ার পরিমাণ একটু একটু করে বাড়ছে। কিন্তু ওর ওজন কম, সময়ের অনেক আগে জন্মেছে। ঝুঁকিমুক্ত বলছি না। তবে যেদিন ওকে মায়ের কোলে দিতে পারব সেদিনই নিশ্চিতভাবে বলা যাবে ও ভালো আছে।’
শিশুটির বাবা বাচ্চু ভূঁইয়া বলেন, তাঁর স্ত্রী নাজমার সঙ্গে এখনো মেয়ের দেখা হয়নি। নাজমা উচ্চ রক্তচাপে ভুগছেন। শিশুটিকে দেখলে নাজমার শারীরিক অবস্থা খারাপ হতে পারে, এই আশঙ্কায় মেয়েকে দেখতে দেওয়া হয়নি।
গত ২৩ জুলাই মাগুরা শহরের দোয়ারপাড় কারিগরপাড়ায় ছাত্রলীগের দুই পক্ষের সংঘর্ষের সময় গুলিবিদ্ধ হন অন্তঃসত্ত্বা নাজমা বেগম। গুলি মায়ের পেটের ভেতরে থাকা শিশুর শরীরও এফোঁড়-ওফোঁড় করে দেয়। মাগুরায় অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে শিশুটির জন্ম হয়। পরে তাকে চিকিৎসার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়। এরপর পাঠানো হয় তার মাকে। ওই ঘটনায় গুলিবিদ্ধ ও বোমায় আহত নাজমার চাচাশ্বশুর মমিন ভূঁইয়া পরদিন মারা যান।

Sunday, August 2, 2015

আফ্রিদি-আনোয়ার ঝড়ে পাকিস্তানের জয়

স্নায়ুর ওপর ছোট্ট একটা ঝড়ই গেল দর্শকদের। ৫ বলে ৫ রান দরকার পাকিস্তানের। টি-টোয়েন্টিতে এমন কোনো কঠিন সমীকরণ নয়। তবে শ্রীলঙ্কার দরকার ছিল মাত্র একটি উইকেট। বিনুরা ফার্নান্দের স্লোয়ার ডেলিভারিটা ইমাদ ওয়াসিম মারলেন লং-অন দিয়ে উড়িয়ে। বল নয়, উড়ে গেল লঙ্কানদের সিরিজে সমতা আনার স্বপ্ন। কলম্বোর প্রেমাদাসা স্টেডিয়ামে সিরিজের শেষ ম্যাচে পাকিস্তানের এ জয়ে সবচেয়ে বড় ভূমিকা শহীদ আফ্রিদি ও আনোয়ার আলীর ঝোড়ো দুটি ইনিংস। শ্রীলঙ্কার মাটিতে টেস্ট, ওয়ানডের পর টি-টোয়েন্টি সিরিজও জিতে নিল পাকিস্তান। 
১৭৩ রানের লক্ষ্যে খেলতে নেমে পাকিস্তানের জয়টা ফিকেই হতে বসেছিল একটা সময়। ৭.২ ওভারে ৪০ রানে ৫ উইকেটের পতন। দলকে কক্ষপথে ফেরায় মোহাম্মদ রিজওয়ান ও শহীদ আফ্রিদির ষষ্ঠ উইকেটে ৬১ রানের জুটি। এর মধ্যে আফ্রিদির অবদান ৪৪ রান। পাকিস্তানের টি-টোয়েন্টি অধিনায়কের ব্যাট থেকে আসে ২২ বলে ৪৫ রানের ঝোড়ো এক ইনিংস। আফ্রিদি বিদায়ের পরও ম্যাচে ছিল শ্রীলঙ্কা। তখনো পাকিস্তানের দরকার ৩৫ বলে ৬৬ রান। লঙ্কানদের চূড়ান্ত সর্বনাশ করেন নয়ে নামা আনোয়ার। ১৭ বলে ৪৬ রান করা আনোয়ারই কেড়ে নেন শ্রীলঙ্কার জয়ের স্বপ্ন। অষ্টম উইকেটে ইমাদকে ​নিয়ে ওভারপ্রতি ১২.৮৮ রানে গড়েন ৫৮ রানের কার্যকরী এক জুটি। দারুণ এক ইনিংস খেলা আনোয়ারই ম্যাচসেরা। 
প্রথম ব্যাট করে শিহান জয়াসুরিয়ার ৪০ ও চামারা কাপুগেদেরার অপরাজিত ৪৮ রানের সুবিধা নির্ধারিত ২০ ওভারে ৭ উইকেটে ১৭২ রান তোলে শ্রীলঙ্কা। তবে শেষ পর্যন্ত আফ্রিদি-আনোয়ারের বিস্ফোরক ব্যাটিংয়ে সব চেষ্টা বৃথা শ্রীলঙ্কার। সীমিত ওভার ক্রিকেটে এপ্রিলে বাংলাদেশের কাছে নাকাল হওয়ার পর দেশের বাইরে সিরিজ জয়ের স্বাদ পেল পাকিস্তান।